ব্যাকলিঙ্ক কি? কিভাবে ব্যাকলিংকস করবেন?  SEO তে Backlinks এর এত গুরুত্ব কেন?
ব্যাকলিঙ্ক কি? কিভাবে ব্যাকলিংকস করবেন?  SEO তে Backlinks এর এত গুরুত্ব কেন?

ব্যাকলিঙ্ক কি? 

ব্যাকলিঙ্ক হল আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটের বাইরে অন্য ওয়েবসাইটের লিঙ্ক যা আপনার ওয়েবসাইটের একটি পেজে বা পৃষ্ঠায় ফিরে যায়। ব্যাকলিঙ্ককে ইনবাউন্ড লিঙ্কও বলা হয়, কারণ ব্যাকলিঙ্ক আপনার নিজের সাইটে আসা অন্য ওয়েবসাইটের ট্র্যাফিকের প্রতিনিধিত্ব করে। আপনার ব্যাকলিঙ্কের কোয়ালিটি  এবং পরিমাণ আপনার ওয়েবসাইটকে গুগল এবং বিংয়ের মতো সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক পেতে সাহায্য করে।

ব্যাকলিংক ভিজিটরদের কাছে আপনার ওয়েবসাইট কতটা জনপ্রিয় তার একটি সূচক হিসাবে বিবেচিত হয়। আপনার ওয়েবসাইটের ট্র্যাফিক বাড়াতে এবং গুগলের নজরে আসার জন্য, আপনাকে অন-পেজ এবং অফ-পেজ SEO করতে হবে। অন-পেজ অপ্টিমাইজেশন হল এমন একটি কন্টেন্ট তৈরির প্রক্রিয়া যা গুগলকে সাহায্য করে যে আপনার ওয়েবসাইটটি কী সম্পর্কে। অফ-সাইট অপ্টিমাইজেশন হল, গুগলকে দেখানো যে আপনার কন্টেন্ট তৃতীয় পক্ষের কাছে মূল্যবান। এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মূল্য বিবৃতি হল একটি ব্যাকলিঙ্ক।

ব্যাকলিংস এর উপকারিতা

ব্যাকলিংক SEO-এর (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কারণ গুগল কোনো একটি পেজ কতটা প্রাসঙ্গিক ও নির্ভরযোগ্য তা নির্ধারণ করতে ব্যাকলিংক ব্যবহার করে। গুগল কোনো একটি ওয়েবপেজ কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা অনেকাংশে নির্ভর করে সেই পেজে আসা ব্যাকলিংকের ওপর। তবে, সব ব্যাকলিংকের মান এক না। গুগল ব্যাকলিংক বিশ্লেষণ করার সময় কেবল সংখ্যা নয়, বরং যে ওয়েবসাইট থেকে লিংকটি এসেছে সেটির গুণগত মানকেই বেশি গুরুত্ব দেয়।

হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আপনার ওয়েবসাইটের সার্চ র‍্যাংকিং উন্নত করতে সাহায্য করে, কারণ এটি প্রমাণ করে আপনার কনটেন্টের মূল্য রয়েছে। অর্থাৎ, যত বেশি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আপনার ওয়েবসাইটে থাকবে, ততই গুগলে আপনার পেজগুলো ভালো র‍্যাঙ্ক পাবে। পাশাপাশি, ব্যাকলিংক আপনাকে অনলাইনে সহজে খুঁজে পাওয়ার সুযোগ করে দেয়। জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলো যদি আপনার ওয়েবসাইটে লিংক দেয়, তাহলে সেইসব সাইটের দর্শকরাও আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারে, বিশেষ করে যদি ভিজিটররা আগেই সেই বিষয়ে আগ্রহী থাকে যেটা আপনি আলোচনা করছেন। ফলে, আরও বেশি সম্ভাব্য গ্রাহক আপনার মার্কেটিং সিস্টেমে প্রবেশ করে।

কিভাবে ব্যাকলিংকস করবেন?

আপনার ওয়েবসাইটকে গুগল রেংকিং এ নিয়ে আসতে ব্যাকলিংক করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ।  ব্যাকলিংক বা

লিংক বিল্ডিং SEO এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেই ওয়েবসাইটের যত বেশি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক থাকবে ওই ওয়েবসাইটকে google অনেক বেশি  প্রাধান্য দিয়ে থাকে,  এজন্য আপনার ওয়েবসাইট কে অতি দ্রুত গুগলের রেংকিংয়ে নিয়ে আসতে হলে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য নিয়মিত হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে।


ব্যাকলিংক তৈরি করার  অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে, যেমন: গেস্ট পোস্টিং, প্রোফাইল ব্যাকলিংক, ফোরাম ব্যাকলিংক, সোশ্যাল বুকমার্কিং ইত্যাদি,  এছাড়াও আরো অনেক উপায়ে আমরা ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারি,  যা আমরা ধীরে ধীরে আজকের এই  ব্লগপোস্ট থেকে জানতে পারবো।

গেস্ট পোস্টিং এর মাধ্যমে যেভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন

গেস্ট পোস্ট হলো অন্যের ওয়েবসাইটে নিজের লেখা বা আর্টিকেল পাবলিশ করে, তার ওয়েবসাইটে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক রাখা কে গেস্ট পোস্ট বলে। অন্যদের ওয়েবসাইট থেকে গেস্ট পোস্ট হিসেবে ব্যাকলিঙ্ক পাওয়ার জন্য আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি অনুযায়ী সাইট খুজে বের করতে হবে এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করতে হবে, তারা যদি আপনার ওয়েবসাইটে গেস্ট পোস্ট হিসেবে ব্যাকলিঙ্ক দেওয়ার জন্য অনুমতি দেয়, তখনই আপনি একটি হাই কোয়ালিটি গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক করার সুযোগ পেয়ে যাবেন 


গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিঙ্ক ফ্রিতেই করা যায় কিন্তু অনেক সময় হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য আপনাকে  সাইট আওনারদের কিছুটা পেমেন্ট করতে হতে পারে। গেস্ট পোস্টিং হলো ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করার একটি অন্যতম উপায়  যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে গুগল রাঙ্কিং এ অতি সহজে নিয়ে আসতে পারেন,

কারণ হচ্ছে গেস্ট পোস্ট এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ডুফলো ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন, আর google এ ধরনের ব্যাকলিংককে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। 

প্রোফাইল তৈরি করার মাধ্যমে যেভাবে ব্যাকলিংকস করবেন

আমরা অন্যদের ওয়েবসাইটে প্রোফাইল তৈরি করেও ব্যাকলিঙ্ক করতে পারি।  এর জন্য আমাদের এমন ওয়েবসাইট লিস্ট খুঁজে বের করতে হবে যেগুলোতে আমরা প্রোফাইল তৈরি করে আমাদের ওয়েবসাইটের লিংক রাখতে পারি। এইভাবে ব্যাকলিঙ্ক করাকে প্রোফাইল ব্যাকলিঙ্ক বলা হয়। প্রোফাইল ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটের Search Engine Visibility এবং Domain Authority বাড়াতে পারবেন।


প্রোফাইল ব্যাকলিঙ্ক এর কাজ শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকেও ইনকাম করতে পারবেন। প্রোফাইল ব্যাকলিংক সম্পর্কে যদি আরো বিস্তারিত জানতে চান, প্রোফাইল ব্যাকলিঙ্ক কি? কিভাবে প্রোফাইল ব্যাকলিঙ্ক করতে হয়? ইত্যাদি, তাহলে নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন 👇👇👇




ফোরাম সাইট থেকে যেভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন

ফোরাম ব্যাকলিংক তৈরি করতে হলে প্রথমেই আপনাকে এমন কিছু অনলাইন ফোরাম খুঁজে বের করতে হবে যেগুলো আপনার ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল রাখে। যেমন ধরুন, আপনার ওয়েবসাইট যদি স্বাস্থ্য, প্রযুক্তি বা ট্রাভেল-ভ্রমণ বিষয়ক হয়, তাহলে আপনি সেই বিষয়ক ফোরামগুলোতে যুক্ত হতে পারেন। গুগলে সহজভাবে খুঁজলে অনেক ভালো ফোরাম পাওয়া যায়, যেমন "health forum" বা "tech discussion forum" লিখে সার্চ দিলে অনেক রেজাল্ট পেয়ে যাবেন। এরপর সেসব ফোরামে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে, প্রোফাইল ঠিকমতো সাজিয়ে এবং ফোরামের নিয়ম মেনে আলোচনায় অংশ নিতে হবে। আপনি যদি উপকারি মন্তব্য করেন এবং প্রাসঙ্গিকভাবে আপনার ওয়েবসাইটের কোনো লিংক সেখানে শেয়ার করেন, তাহলে সেটি একটি ব্যাকলিংক হিসেবে কাজ করবে। অনেকে প্রোফাইলের Bio বা Signature অংশেও ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করেন, যা গুগলে ইনডেক্স হলে SEO-তে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, যেন স্প্যাম মনে না হয়—বরং প্রাসঙ্গিক এবং মূল্যবান তথ্য শেয়ার করে লিংক দেওয়া উচিত। নিয়মিত ভালোভাবে অংশ নিলে, এসব ফোরাম থেকে আপনি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পেতে পারেন।

সোশ্যাল বুকমার্কিং ব্যাকলিংক যেভাবে তৈরি করবেন

সোশ্যাল বুকমার্কিং ব্যাকলিংক তৈরি করা একটি সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি, যা এসইও (SEO) তে অনেক বেশি ভূমিকা রাখে। এর জন্য আপনাকে প্রথমে সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের নির্দিষ্ট কোনো পেজ বা পোস্টের URL সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটগুলোতে সাবমিট করতে হবে, সাথে একটি ছোট ডেস্ক্রিপসন ও কিছু ট্যাগ ব্যবহার করুন। এই প্রক্রিয়ায় আপনার ওয়েবসাইটের লিংক সেই সাইটে সংরক্ষিত থাকে এবং গুগলে ইনডেক্স হতে সাহায্য করে। তবে মনে রাখতে হবে, স্প্যামিং করবেন না এবং মানসম্পন্ন কনটেন্টই সাবমিট করুন, যাতে ভিজিটররাও ক্লিক করে। নিয়মিত ও ধারাবাহিকভাবে সোশ্যাল বুকমার্কিং করলে আপনার সাইটের ট্রাফিক বাড়বে এবং গুগল র‍্যাঙ্কিং উন্নত হবে।

কমেন্ট করে যেভাবে ব্যাকলিংকস তৈরি করবেন

কমেন্ট করার মাধ্যমেও আপনি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন। কমেন্ট ব্যাকলিংক তৈরি করতে হলে আপনাকে প্রথমে আপনার নিস (niche) সম্পর্কিত ব্লগ বা ফোরাম খুঁজে বের করতে হবে এবং সেখানে গিয়ে গঠনমূলক ও প্রাসঙ্গিক কমেন্ট করতে হবে, যেখানে আপনার নাম ও ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়ার সুযোগ থাকে। অনেক ব্লগ ওয়েবসাইট কমেন্ট বক্সে Link দেওয়ার অপশন দেয়, যেখান থেকে আপনি একটি ব্যাকলিংক পেতে পারেন, যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলো nofollow হয়, তবে তা থেকেও ট্রাফিক পাওয়া যায় এবং গুগলে কিছুটা প্রভাব ফেলে। গুরুত্বপূর্ণ হলো, স্প্যামিং না করে সত্যিকারের Benifited Comment করুন, যাতে ওয়েবসাইটের মালিক আপনার কমেন্ট অনুমোদন করেন এবং আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি আস্থা তৈরি হয়, ফলে ধীরে ধীরে আপনার SEO র‍্যাংকিং বৃদ্ধি পাবে।

Directory Submission করে যেভাবে ব্যাকলিংকস তৈরি করবেন

ব্যাকলিংক তৈরি করার আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হচ্ছে ডিরেক্টরি সাবমিশন। ডিরেক্টরি সাবমিশন করেও আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন। ডিরেক্টরি সাবমিশন ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে হলে প্রথমে আপনাকে ভালো মানের ডিরেক্টরি ওয়েবসাইট খুঁজে বের করতে হবে, যেগুলো SEO ফ্রেন্ডলি এবং রিলেভেন্ট ক্যাটাগরি অফার করে। এরপর ঐ ডিরেক্টরিতে আপনার ওয়েবসাইটের Name, Link, Description, Email ইত্যাদি তথ্য দিয়ে সাবমিট করতে হবে নির্ধারিত ক্যাটাগরিতে। এটি মূলত একটি লিস্টিং প্রসেস যেখানে আপনার ওয়েবসাইট একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ডিরেক্টরিতে যুক্ত হয়, এতে করে আপনার সাইটের ভিজিবিলিটি বাড়ে এবং আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি ব্যাকলিঙ্ক তৈরি হয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনি শুধুমাত্র স্প্যামমুক্ত, অথরিটি ওয়েবসাইটে সাবমিশন করেন, না হলে গুগল নেগেটিভলি রিঅ্যাক্ট করতে পারে। নিয়মিত ও নিখুঁতভাবে এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনার ওয়েবসাইটের SEO র‍্যাংক উন্নত হবে।

Wikipedia Backlinks


উইকিপিডিয়া ব্যাকলিংক তৈরি করা একটু কঠিন হলেও এটা SEO-র জন্য অনেক কার্যকর হতে পারে। আপনি যদি উইকিপিডিয়াতে ব্যাকলিংক পেতে চান, তাহলে প্রথমে আপনাকে একটি বিশ্বাসযোগ্য উৎস বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে যেখানে মানসম্মত কনটেন্ট থাকবে। এরপর উইকিপিডিয়াতে গিয়ে সেই সম্পর্কিত কোনো নিবন্ধে যুক্ত হতে পারেন যদি আপনার ওয়েবসাইটের কোনো পেজে সেই তথ্যের জন্য উপযুক্ত রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহারযোগ্য হয়। তবে মনে রাখতে হবে, উইকিপিডিয়া "nofollow" লিংক দেয় এবং স্প্যামিং বা প্রমোশনাল লিংক দ্রুত মুছে ফেলা হয়। তাই কোনো নিবন্ধে সম্পাদনার মাধ্যমে নির্ভরযোগ্য তথ্য যোগ করে তার উৎস হিসেবে আপনার লিংক যুক্ত করতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি উইকিপিডিয়ার নিয়ম-কানুন ভালোভাবে পড়ে, একজন সক্রিয় সম্পাদকে পরিণত হন এবং স্বাভাবিকভাবে রেফারেন্স লিঙ্ক হিসেবে আপনার ওয়েবসাইট যুক্ত করেন।

SEO তে ব্যাকলিংকস এর গুরুত্ব

ব্যাকলিংকস এর গুরুত্ব SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে অপরিসীম। যখন একটি ওয়েবসাইট অন্য একটি ওয়েবসাইটের লিংক দেয়, তখন সেটিকে ব্যাকলিংক বলা হয়। সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল এই ব্যাকলিংকগুলোকে একটি ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা ও মান যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচনা করে। একটি ওয়েবসাইটে যত বেশি মানসম্মত ও প্রাসঙ্গিক ব্যাকলিংক থাকে, তার সার্চ র‍্যাংক তত ভালো হয়। বিশেষ করে, যদি ব্যাকলিংকগুলো উচ্চমানের ও অথোরিটি সম্পন্ন সাইট থেকে আসে, তাহলে তা গুগলের চোখে পেজটির গুরুত্ব অনেক বেড়ে যায়। তাই ব্যাকলিংক শুধু ট্রাফিক বাড়ানোর মাধ্যমই নয়, এটি একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে শীর্ষে তুলে আনার অন্যতম কৌশল।


Post a Comment

Previous Post Next Post